পাতি হুদহুদ বা মোহনচূড়া (Upupa epops) (ইংরেজি Eurasian Hoopoe) ইউপুপিডি পরিবারের অন্তর্গত ইউপুপা গণের এক প্রজাতির মাঝারি আকারের দুর্লভ পাখি। এর গ্রামীন নাম হুদ হুদ, কাঠকুড়ালি ইত্যাদি।
পাখিটির নামকরণ 'মোহনচূড়া' দিয়েছেন কথাসাহিত্যিক বনফুল।
আকারে ছোট এবং সৌন্দর্যে অনন্য। হুদহুদ একটি ঐতিহাসিক পাখি। প্রাচীন পারস্যে এই পাখিকে সততার প্রতীক হিসেবে দেখা হত। তবে ইউরোপে একে চোর হিসেবে গণ্য করা হত। এস্তোনিয়ায় একে মৃত্যুর প্রতীকরূপে দেখা হয়। পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন-এ পাখির নাম উল্লেখ রয়েছে। পৌরাণিক কাহিনীতেও এ পাখির বিভিন্ন বর্ণনা রয়েছে।
কুরআনের সুরা নামলের ২০-২২ নং আয়াতে হুদহুদ পাখি এবং নবী হযরত সুলাইমান (আঃ) এর সম্পর্কে বলা হয়েছে। হজরত সুলাইমানের (আ.) পোষ মানাতো হুদহুদ পাখি। একজন রাজার কত কিছুরই তো খবর রাখতে হয়। অন্যান্য দেশে কী হচ্ছে, কী চিন্তাভাবনা চলছে, কোথায় কী ঘটছে, কোন রাজা কোথায় সৈন্য পাঠাচ্ছে, কেন পাঠাচ্ছে ইত্যাদি। আর এসবের জন্য হজরত সুলাইমান (আ.) পশুপাখিদের ব্যবহার করতেন এবং তিনি পশুপাখিদের কথা বুঝতে পারতেন। হুদহুদ সুলাইমানের (আ.) অত্যন্ত অনুগত ছিল। অন্য রাষ্ট্রের দরকারি খবরাখবর নিয়মিত-ই সুলাইমান (আ.) এদের মাধ্যমেই নিতেন। এখনকার মতো তখন তো আর রাডার ওয়ারলেস ছিল না। রাডার ওয়ারলেসের চাহিদাই তখন মিটিয়েছে এই হুদহুদ। সুলাইমানের (আ.) এই হুদহুদের নাম ছিল ইয়াফুর।
পাখিটির নামকরণ 'মোহনচূড়া' দিয়েছেন কথাসাহিত্যিক বনফুল।
আকারে ছোট এবং সৌন্দর্যে অনন্য। হুদহুদ একটি ঐতিহাসিক পাখি। প্রাচীন পারস্যে এই পাখিকে সততার প্রতীক হিসেবে দেখা হত। তবে ইউরোপে একে চোর হিসেবে গণ্য করা হত। এস্তোনিয়ায় একে মৃত্যুর প্রতীকরূপে দেখা হয়। পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কুরআন-এ পাখির নাম উল্লেখ রয়েছে। পৌরাণিক কাহিনীতেও এ পাখির বিভিন্ন বর্ণনা রয়েছে।
কুরআনের সুরা নামলের ২০-২২ নং আয়াতে হুদহুদ পাখি এবং নবী হযরত সুলাইমান (আঃ) এর সম্পর্কে বলা হয়েছে। হজরত সুলাইমানের (আ.) পোষ মানাতো হুদহুদ পাখি। একজন রাজার কত কিছুরই তো খবর রাখতে হয়। অন্যান্য দেশে কী হচ্ছে, কী চিন্তাভাবনা চলছে, কোথায় কী ঘটছে, কোন রাজা কোথায় সৈন্য পাঠাচ্ছে, কেন পাঠাচ্ছে ইত্যাদি। আর এসবের জন্য হজরত সুলাইমান (আ.) পশুপাখিদের ব্যবহার করতেন এবং তিনি পশুপাখিদের কথা বুঝতে পারতেন। হুদহুদ সুলাইমানের (আ.) অত্যন্ত অনুগত ছিল। অন্য রাষ্ট্রের দরকারি খবরাখবর নিয়মিত-ই সুলাইমান (আ.) এদের মাধ্যমেই নিতেন। এখনকার মতো তখন তো আর রাডার ওয়ারলেস ছিল না। রাডার ওয়ারলেসের চাহিদাই তখন মিটিয়েছে এই হুদহুদ। সুলাইমানের (আ.) এই হুদহুদের নাম ছিল ইয়াফুর।