মিষ্টি গলার গানে সে মাতিয়ে রাখে প্রকৃতি। ফুলের মাঝে ঠোঁট গুঁজে রসপানের চেষ্টায় ব্যস্ত দিন কাটায়। আমাদের দেশের সব ছোট্টপাখিদের মধ্যে অন্যতম এটি। টুনটুনি থেকেও আকারে অনেক ছোট এবং ওজনেও কম। ওজন এতটাই কম যে এদের লম্বা ঠোঁট আর লেজটি বাদ দিলে এর দেহের দৈর্ঘ্য দেড় ইঞ্চিরও কম এবং ওজন এক চামচ চিনির চেয়ে বেশি নয়। গহীন জঙ্গল থেকে শুরু করে গাছগাছালিপূর্ণ আমাদের বসতবাড়ির আশে-পাশে প্রায়ই তার দেখা মেলে।
প্রকৃতি, সৌন্দর্য ও রঙের ভিন্নতার জন্য সব পাখির থেকে একে আলাদা করে চেনে নেয়া যায়। দীর্ঘ ঠোঁটসমৃদ্ধ এ পাখির নাম 'মৌটুসি'। তেল চিকচিকে বর্ণালী উজ্জ্বল পালক এবং লম্বা বাঁকানো ঠোঁটের কারণে মৌটুসিরা সহজেই নজর কাড়ে। বাড়ির আশপাশের ঝোপের ভেতর থেকে উচ্চৈঃস্বরে 'সুইটি-টি-চি-চিউ... টিউসি-টিটসুইটি-সুইটি... সুইটি-টি-চি-চিউ...' সুরে শিস দেয়। এরা অত্যন্ত চঞ্চল ও ফুর্তিবাজ স্বভাবের। দিনের বেশির ভাগ সময় গাছের শাখা-প্রশাখায় নেচে বেড়ায়। প্রজনন মৌসুমে জোড়ায় জোড়ায় দেখা যায়। মৌটুসি পাখির একটি বিশেষ ক্ষমতা হলো এরা হেলিকপ্টারের মত খাড়া হয়ে উড়তে পারে। যা ‘হামিং বার্ড’ ছাড়া আর কোনও পাখির পক্ষে সম্ভব নয়। ডানায় বাতাস ভর করে না বলে অন্যান্য পাখিরা কখনোই খাড়া হয়ে উড়তে পারে না।
প্রকৃতি, সৌন্দর্য ও রঙের ভিন্নতার জন্য সব পাখির থেকে একে আলাদা করে চেনে নেয়া যায়। দীর্ঘ ঠোঁটসমৃদ্ধ এ পাখির নাম 'মৌটুসি'। তেল চিকচিকে বর্ণালী উজ্জ্বল পালক এবং লম্বা বাঁকানো ঠোঁটের কারণে মৌটুসিরা সহজেই নজর কাড়ে। বাড়ির আশপাশের ঝোপের ভেতর থেকে উচ্চৈঃস্বরে 'সুইটি-টি-চি-চিউ... টিউসি-টিটসুইটি-সুইটি... সুইটি-টি-চি-চিউ...' সুরে শিস দেয়। এরা অত্যন্ত চঞ্চল ও ফুর্তিবাজ স্বভাবের। দিনের বেশির ভাগ সময় গাছের শাখা-প্রশাখায় নেচে বেড়ায়। প্রজনন মৌসুমে জোড়ায় জোড়ায় দেখা যায়। মৌটুসি পাখির একটি বিশেষ ক্ষমতা হলো এরা হেলিকপ্টারের মত খাড়া হয়ে উড়তে পারে। যা ‘হামিং বার্ড’ ছাড়া আর কোনও পাখির পক্ষে সম্ভব নয়। ডানায় বাতাস ভর করে না বলে অন্যান্য পাখিরা কখনোই খাড়া হয়ে উড়তে পারে না।